ঠাম্মা ও আমরা
‘অ্যাই চুপ চুপ’ ঠাম্মা
বলেন, ‘আর কোন কথা নয়
সুন্সান রাতে এই ফুলবনে
পরীদের মেলা হয় ।’
‘পরীদের মেলা’ শুনে
তিন্নি হেসে হয় কুটি কুটি
আমরা ক’জন হাস্তে
হাস্তে তার সাথে গিয়ে জুটি।
ঠাম্মা বলেন, ‘সত্যি
বলছি, পরীদের মেলা হতো
পরীদের ছিল নানা বায়না
ঠিক তোমাদের মতো ।’
আমাদের সাথে তিন্নিও
বেশ অদ্ভুত সুরে বলে
‘পরীরাতো নাকি সব
পেয়ে যায় মন্ত্র পড়ার ছলে ।’
ঠাম্মা বলেন, তোমরা
কি জানো ওরা মানুষের বেশে
ইস্কুলে যায়। পড়াশুনা
করে, গল্পও করে হেসে ।
আমরা সবাই হতবাক হয়ে
এর ওর পানে চাই
যায়নাতো বলা কোন পরী
যদি থীথাক খুঁজে পাই ।
পরীদের সাথে উড়তে
ঘুড়তে কত মজা হবে ভাবি
সুয়ো-দুয়ো রাণী, রাজ
দরবার, স্বপ্নলোকের চাবি ।
ঠিক তক্ষুনি অ্যাঞ্জেলা
আপু ছুটতে ছুটতে এসে
দারুণ এক গেম ইন্সটল
করে দেয় আমাকে হেসে ।
ঠাম্মার পরী, সুয়ো-দুয়ো
রাণী সব হয়ে যায় ফাঁকি
রাতদিন শুধু গেম আর
গেম, তাই নিয়ে পরে থাকি ।
No comments
লেখাটি আপনার কেমন লেগেছে অনুগ্রহ করে কমেন্ট করে জানাবেন।
আমাদের ওয়েবসাইটে আপনাকে স্বাগতম। আপনিও আপনার জানা বা দেখা যে কোন ওইতিহাসিক-ভ্রমন স্থান সম্পর্কে অথবা আপনার লেখা কবিতা পাঠান আর আমাদের গান ও কবিতা ঘরের সদস্য হয়ে যান। ধন্যবাদ- all-banglakobita.com (ক্লিক করুন -আপনার লেখা)